ওপেন নিউজ ২৪
জন দুর্ভোগ

জন দুর্ভোগ

চিওড়া আছগরিয়া ফাজিল ডিগ্রি মাদ্রাসার শৃঙ্খলা ভঙ্গ ও অনিয়ম নিয়ে শিক্ষার্থীদের ক্ষোভ

চিওড়া আছগরিয়া ফাজিল ডিগ্রি মাদ্রাসার শৃঙ্খলা ভঙ্গ ও অনিয়ম নিয়ে শিক্ষার্থীদের ক্ষোভ
চিওড়া আছগরিয়া ফাজিল ডিগ্রি মাদ্রাসা চিওড়া, চৌদ্দগ্রাম, কুমিল্লা

এলাকার অন্যতম সম্মানজনক এই মাদ্রাসাটি বহু বছর ধরে সুনামের সাথে পরিচালিত হয়ে আসছে। কিন্তু সম্প্রতি কয়েকজন নতুন শিক্ষকের আচরণ ও সিদ্ধান্তের কারণে প্রতিষ্ঠানটির পরিবেশ ও মর্যাদা প্রশ্নের মুখে পড়েছে—এমন অভিযোগ তুলেছেন শিক্ষার্থীরা।

সম্প্রতি এসএসসি টেস্ট পরীক্ষার সময় এক শিক্ষার্থীর কাছ থেকে মোবাইল ফোন পাওয়া গেলে প্রশাসন সবার মোবাইল সংগ্রহ করে, যা ছিল শৃঙ্খলার অংশ হিসেবে ইতিবাচক উদ্যোগ। তবে অভিযোগ রয়েছে, ওই মোবাইল ফেরতের নামে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে টাকা নেওয়া হয়েছে। একজন শিক্ষার্থী টাকা না দেওয়ায় তার সঙ্গে শিক্ষক উত্তপ্ত বাক্য বিনিময়ে জড়ান এবং পরবর্তীতে তাকে শারীরিকভাবে অপমান করা হয়।

শিক্ষার্থীদের প্রশ্ন—

“মোবাইল জব্দ করা হলে নিয়ম অনুযায়ী অফিসে জানানো হতো, অভিভাবকদেরও ডাকা হতো। কিন্তু টাকা নিয়ে মোবাইল ফেরত দেওয়া—এটা কোন নিয়মের অংশ? শিক্ষকের এমন আচরণ কি একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মর্যাদার সাথে মানানসই?”

মাদ্রাসাটিকে নিজের আবেগ ও গৌরবের জায়গা উল্লেখ করে শিক্ষার্থীরা আরও বলেন,

“আমরা যখন পড়েছি তখন এমন আইন ছিল না। পরিবারের অজান্তে টাকা নেওয়া এবং ছাত্রকে শারীরিকভাবে অপমান করা—এর জবাবদিহি দায়িত্বপ্রাপ্তদের দিতে হবে।

আপনার মতামত লিখুন

ওপেন নিউজ ২৪

মঙ্গলবার, ০৯ ডিসেম্বর ২০২৫


চিওড়া আছগরিয়া ফাজিল ডিগ্রি মাদ্রাসার শৃঙ্খলা ভঙ্গ ও অনিয়ম নিয়ে শিক্ষার্থীদের ক্ষোভ

প্রকাশের তারিখ : ০৪ ডিসেম্বর ২০২৫

featured Image
এলাকার অন্যতম সম্মানজনক এই মাদ্রাসাটি বহু বছর ধরে সুনামের সাথে পরিচালিত হয়ে আসছে। কিন্তু সম্প্রতি কয়েকজন নতুন শিক্ষকের আচরণ ও সিদ্ধান্তের কারণে প্রতিষ্ঠানটির পরিবেশ ও মর্যাদা প্রশ্নের মুখে পড়েছে—এমন অভিযোগ তুলেছেন শিক্ষার্থীরা।সম্প্রতি এসএসসি টেস্ট পরীক্ষার সময় এক শিক্ষার্থীর কাছ থেকে মোবাইল ফোন পাওয়া গেলে প্রশাসন সবার মোবাইল সংগ্রহ করে, যা ছিল শৃঙ্খলার অংশ হিসেবে ইতিবাচক উদ্যোগ। তবে অভিযোগ রয়েছে, ওই মোবাইল ফেরতের নামে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে টাকা নেওয়া হয়েছে। একজন শিক্ষার্থী টাকা না দেওয়ায় তার সঙ্গে শিক্ষক উত্তপ্ত বাক্য বিনিময়ে জড়ান এবং পরবর্তীতে তাকে শারীরিকভাবে অপমান করা হয়।শিক্ষার্থীদের প্রশ্ন—“মোবাইল জব্দ করা হলে নিয়ম অনুযায়ী অফিসে জানানো হতো, অভিভাবকদেরও ডাকা হতো। কিন্তু টাকা নিয়ে মোবাইল ফেরত দেওয়া—এটা কোন নিয়মের অংশ? শিক্ষকের এমন আচরণ কি একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মর্যাদার সাথে মানানসই?”মাদ্রাসাটিকে নিজের আবেগ ও গৌরবের জায়গা উল্লেখ করে শিক্ষার্থীরা আরও বলেন,“আমরা যখন পড়েছি তখন এমন আইন ছিল না। পরিবারের অজান্তে টাকা নেওয়া এবং ছাত্রকে শারীরিকভাবে অপমান করা—এর জবাবদিহি দায়িত্বপ্রাপ্তদের দিতে হবে।

ওপেন নিউজ ২৪

সম্পাদক ও প্রকাশক ঃ মোস্তফা কামাল 

কপিরাইট © ২০২৫ ওপেন নিউজ ২৪ । সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত